ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স প্রশিক্ষন কেন জরুরী

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স হলো একটি সংক্ষিপ্ত সময়কালিক কম্পিউটার সাইন্সে একটি স্বাধীনভাবে অধ্যয়নের জন্য একটি পেশাদার প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম। এটি ছোট সময়কালে অধ্যয়নকারীদের কম্পিউটার বিজ্ঞানের প্রাথমিক মূলভূত জ্ঞান এবং দক্ষতা প্রদান করে। ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামগুলি সাধারণত 1 থেকে 2 বছরের মধ্যে সম্পন্ন হয়। এই কোর্সগুলি বিভিন্ন সাধারণত প্রয়োজনীয় কম্পিউটার বিষয়ে ভিত্তি করে তৈরি করা হয়, যেমন প্রোগ্রামিং, ডাটাবেস নির্মাণ, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, নেটওয়ার্কিং এবং কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের মূল বিষয়। এই কোর্সগুলি প্রায়শই হাতে কলমের পরিচালনায় হয় এবং অধিকাংশ প্রায়শই কাজের প্রশিক্ষণের সাথে সম্পর্কিত প্রায়শই ইন্ডাস্ট্রির প্রায়শই চাহিদা মোতায়েন করে। ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স কোর্স সম্পন্ন করা উচিত হলে আপনি কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট পেশা উদ্যোগে যাত্রা শুরু করতে পারেন, যেমন কম্পিউটার প্রোগ্রামার, ওয়েব ডেভেলপার, সিস্টেম এ্যাডমিনিস্ট্রেটর, নেটওয়ার্ক প্রশাসক এবং অন্যান্য কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট পেশাদার।

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স প্রশিক্ষন কেন জরুরী

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং হলো কম্পিউটারের জন্য সফটওয়্যার তৈরি করার পদ্ধতি বা ক্রিয়াকলাপের সমষ্টি। এটি একটি কম্পিউটার ভাষায় সংজ্ঞায়িত টেকনিক ব্যবহার করে কম্পিউটারে বিভিন্ন কার্যকে নির্দেশ দেয়। প্রোগ্রামিং সাধারণত লোকেশনাল, জাভা, সি, সি++, পাইথন, জাভাস্ক্রিপ্ট, রুবি, পার্ল, গো, স্বিফ্ট ইত্যাদি ভাষাগুলি ব্যবহার করে করা হয়। কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে আপনি কম্পিউটারে নতুন সফটওয়্যার তৈরি করতে পারেন, বিদ্যুতের কার্যকারিতা পরিচালনা করতে পারেন, ডাটা প্রক্রিয়া ও বিশ্লেষণ করতে পারেন, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারেন এবং অন্যান্য কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট কার্যকলাপ সম্পাদন করতে পারেন। প্রোগ্রামিং শিখতে আপনার মৌলিক জ্ঞান কম্পিউটারের ভাষা, সিনট্যাক্স, লজিক, ডাটা স্ট্রাকচার, অ্যালগরিদম এবং প্রবাহের জ্ঞান দরকার হবে।

কম্পিউটার ডাটাবেস নির্মাণ

কম্পিউটার ডাটাবেস নির্মাণ হলো একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে ডাটা সংরক্ষণ ও প্রবাহিত করা হয়। এটি একটি সমগ্র সংরক্ষণাগার যা বিভিন্ন তথ্য অনুসন্ধান, সংগ্রহ, পরিচালনা এবং প্রচালনা করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি প্রস্তুতির জন্য তারপরও তথ্য বিশ্লেষণের জন্য প্রয়োজনীয় স্ট্রাকচার, কনটেন্ট, রিলেশন এবং সাধারণত স্ট্রাকচার বিপরীত তথ্য প্রদান করে। কম্পিউটার ডাটাবেস নির্মাণের জন্য আপনি নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে পারেন: 1. প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করুন: ডাটাবেস নির্মাণের প্রথম ধাপ হচ্ছে ডাটাবেসের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করা। আপনার কি ধরনের ডাটা সংরক্ষণ করতে হবে, কি ধরনের অপারেশন চালাতে হবে এবং কীভাবে ডাটা অ্যাক্সেস করতে হবে সেগুলি সঠিকভাবে নির্ধারণ করতে হবে। 2. ডাটাবেস ডিজাইন করুন: এরপরে আপনাকে ডাটাবেস ডিজাইন করতে হবে। ডাটাবেসের স্ট্রাকচার পরিচালনা করার জন্য আপনি বিভিন্ন সাধারণত ব্যবহৃত মডেল ব্যবহার করতে পারেন, যেমন রিলেশনাল মডেল, হায়ারারকিয়ারকিয়াল মডেল, নেটওয়ার্ক মডেল ইত্যাদি। আপনাকে টেবিল, স্কিমা, এন্টিটি-রিলেশনশিপ মডেলিং এবং অন্যান্য ডাটাবেস ডিজাইন প্রিন্সিপলগুলি ব্যবহার করতে হবে। 3. ডাটাবেস ইমপ্লিমেন্ট করুন: ডাটাবেস ডিজাইন সম্পন্ন হলে, এটি ইমপ্লিমেন্ট করতে হবে। এটি ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ডিবিএমএস) ব্যবহার করে করা হয়, যেমন MySQL, Oracle, Microsoft SQL Server, PostgreSQL ইত্যাদি। আপনার ডাটাবেস ক্রিয়েশন, টেবিল তৈরি, ডাটা ইনসার্ট, আপডেট, ডিলিট, ডাটা অ্যাক্সেস এবং অন্যান্য প্রসঙ্গিক অপারেশনগুলি পরিচালনা করতে হবে। 4. ডাটাবেস সিকিউরিটি নিশ্চিত করুন: ডাটাবেসের নিরাপত্তা সংরক্ষণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনাকে নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা পরিচালনা করতে হবে, যেন কেবলমাত্র অনুমোদিত ব্যবহারকারীরা ডাটাবেসে অ্যাক্সেস পায়। ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রযুক্তি, অ্যাক্সেস কন্ট্রোল, লগিং, অ্যাডিট এবং অন্যান্য সুরক্ষা প্রযুক্তিগুলি ব্যবহার করতে পারেন। 5. ডাটাবেস মেইনটেন্যান্স করুন: একবার ডাটাবেস সংরক্ষণাগার স্থাপন হলে, আপনাকে নিয়মিত পরিচালনা করতে হবে। ডাটাবেসের ব্যবহারকারী তথ্য আপডেট করতে হবে, ডাটাবেস ব্যবহারের পারফরমেন্স মোনিটর করতে হবে এবং প্রয়োজনে ডাটাবেস কনফিগারেশন পরিবর্তন করতে হবে। এছাড়াও ডাটাবেস ব্যবহারের জন্য ব্যবহারকারীদের সহায়তা ও সমস্যা সমাধান করতে হবে। উপরে উল্লিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করে কম্পিউটার ডাটাবেস নির্মাণ করা যেতে পারে। এছাড়াও আরও উন্নত বিষয়ে অধিক জ্ঞান অর্জন করতে পারেন এবং বিভিন্ন ডাটাবেস প্ল্যাটফর্ম ও প্রোগ্রামিং ভাষার জন্য বিশেষজ্ঞ থাকলে তাদের সাহায্য নিতে পারেন।

কম্পিউটার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

কম্পিউটার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হলো ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইট তৈরির জন্য প্রোগ্রামিং ও টেকনোলজি ব্যবহার করে তৈরি করা। ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য আপনার নিম্নলিখিত প্রয়োজনীয়তা থাকবে: 1. ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়া: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সংক্রান্ত প্রক্রিয়া বুঝতে হবে। এটি প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার, প্রোটোকল, প্রয়োজনীয় ভাষা ও ফ্রেমওয়ার্ক সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকতে হবে। সাধারণত ওয়েব ডেভেলপমেন্টের প্রক্রিয়াটি উপযুক্ত স্থানান্তরিত বিষয়গুলি আলোচনা করে। 2. ওয়েব ফ্রন্টএন্ড ডেভেলপমেন্ট: ওয়েব ডেভেলপমেন্টে ফ্রন্টএন্ড ডেভেলপমেন্ট মূলত ক্লায়েন্ট সাইডের ডেভেলপমেন্ট বলা হয়। এটি মূলত HTML, CSS, JavaScript এবং সংশ্লিষ্ট ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করে ওয়েব ইন্টারফেস তৈরি করবে। ফ্রন্টএন্ড ডেভেলপারকে ওয়েব ডিজাইন, ইউজার ইন্টারফেস ডেভেলপমেন্ট, রেস্পন্সিভ ডিজাইন, ব্রাউজার কনফিগারেশন ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান থাকতে হবে। 3. ওয়েব ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্ট: ওয়েব ডেভেলপমেন্টে ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্ট হলো সার্ভার সাইডের পরিচালনা করা। ব্যাকএন্ড ডেভেলপার সার্ভার প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে সার্ভার সাইডের লজিক এবং ডাটাবেস পরিচালনা করেন। প্রোগ্রামিং ভাষার জন্য সাধারণত পপুলার ল্যাঙ্গুয়েজগুলি ব্যবহার হয়, যেমন PHP, Python, Ruby, Node.js ইত্যাদি। ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্টের জন্য ডাটাবেস প্রোগ্রামিং, API ডেভেলপমেন্ট, সার্ভার কনফিগারেশন, সেকিউরিটি ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান থাকতে হবে। 4. ডাটাবেস ডেভেলপমেন্ট: ওয়েব ডেভেলপমেন্টে ডাটাবেস প্রয়োজন হয় ডেটা স্টোর এবং প্রবাহ করার জন্য। ডাটাবেস ডেভেলপমেন্টে আপনাকে ডাটাবেস স্কিমা ডিজাইন, টেবিল এবং রেকর্ড পরিচালনা, ডাটাবেস কোয়ারি ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার ইত্যাদি জ্ঞান থাকতে হবে। কিছু জনপ্রিয় ডাটাবেস সিস্টেম হলো MySQL, PostgreSQL, MongoDB, Redis, SQLite ইত্যাদি। 5. ওয়েব সার্ভার এবং হোস্টিং: ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইটকে প্রকাশের জন্য আপনাকে একটি ওয়েব সার্ভার ও হোস্টিং সম্পর্কে জানা থাকতে হবে। ওয়েব সার্ভার নির্বাচন, সার্ভার কনফিগারেশন, ডোমেন নিবন্ধন, হোস্টিং পরিচালনা ইত্যাদি সম্পর্কিত জ্ঞান প্রয়োজন।

কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং

কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং হলো কম্পিউটারগুলির একটি সংযোগ পাঠ যা তাদের মধ্যে ডেটা এবং সংযোগ সম্পর্কিত সেবা সরবরাহ করে। নেটওয়ার্কিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা কম্পিউটারের মধ্যে ডেটা পাঠানো, সংগ্রহ করা, ভাগাভাগি করা এবং সংযোগ স্থাপনের জন্য ব্যবহৃত হয়। নেটওয়ার্কিং এর জন্য নিম্নলিখিত প্রয়োজনীয়তা থাকে: 1. নেটওয়ার্কিং কনসেপ্টস: নেটওয়ার্কিং এর বিভিন্ন কনসেপ্ট বুঝতে হবে, যেমন IP ঠিকানা, সাবনেটওয়ার্ক, গেটওয়ে, রাউটিং, প্রোটোকলগুলি (যেমন TCP/IP, UDP, HTTP, DNS ইত্যাদি) ইত্যাদি। 2. নেটওয়ার্ক আর্কিটেকচার: নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন প্রোটোকল ও টেকনোলজির জন্য নেটওয়ার্ক আর্কিটেকচার বুঝতে হবে। বিভিন্ন লেয়ার যেমন ফিজিক্যাল লেয়ার, ডাটা লিংক লেয়ার, নেটওয়ার্ক লেয়ার, ট্রান্সপোর্ট লেয়ার, অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার ইত্যাদি সম্পর্কে জানা থাকতে হবে। 3. নেটওয়ার্ক সেটাপ এবং কনফিগারেশন: নেটওয়ার্কের জন্য সার্ভার, রাউটার, সুইচ, ফায়ারওয়াল, গেটওয়ে ইত্যাদি ডিভাইস সেটাপ করতে হবে। সেটাপ করার সময় ডিভাইসের কনফিগারেশন, IP ঠিকানা সেটিং, সাবনেটওয়ার্ক মাস্ক, রাউটিং টেবিল কনফিগারেশন ইত্যাদি সম্পর্কে জানা থাকতে হবে। 4. নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি: নেটওয়ার্কের সিকিউরিটি প্রয়োজন হয় তথ্য সংরক্ষণ, ডেটা পাঠানো, অথবা সংগ্রহ করা সময়। সিকিউরিটি প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী ফায়ারওয়াল, পাসওয়ার্ড প্রোটেকশন, ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (VPN), ইনট্রানেট সিকিউরিটি প্রোটোকল (IPSec) ইত্যাদি জানা থাকতে হবে। 5. নেটওয়ার্ক প্রটোকল: নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত হয় প্রোটোকলের সাহায্যে ডেটা ট্রান্সমিশন ও কমিউনিকেশন হয়। আপনাকে প্রোটোকলগুলি বুঝতে হবে, যেমন TCP/IP, UDP, HTTP, FTP, DNS, স্মার্ট প্রটোকল সমূহ ইত্যাদি।

কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের মূল বিষয়

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার হলো সেট অফ পদার্থগুলি যা কম্পিউটারের অংশ হিসাবে ব্যবহার হয়। নিচে কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের কিছু মূল বিষয় উল্লেখ করা হলো: 1. প্রসেসর: কম্পিউটারের মানচিত্রিত এবং কার্যক্ষমতা প্রদান করতে ব্যবহৃত হয় প্রসেসর। এটি কম্পিউটারের মনোয়ন্ত্রণ করে এবং সংক্রান্ত কার্যক্রম সম্পাদন করে। প্রসেসরের গুরুত্বপূর্ণ মানের মধ্যে আছে স্পীড, কোর সংখ্যা, ক্যাশে মেমোরি ইত্যাদি। প্রসেসরের প্রমুখ প্রকারগুলি হলো সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট (সিপিইউ), গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট (জিপিইউ) এবং মাল্টিকোর প্রসেসর। 2. মাদকক্ষেত্রে মেমোরি (RAM): এটি কম্পিউটারের মিডিয়াম হিসাবে কাজ করে এবং সংক্রান্ত তথ্য সংরক্ষণ ও প্রসেসিং করে। RAM কম্পিউটারে চলমান কাজের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণ করে এবং তা প্রসেসরে বিতরণ করে। এটি ফ্ল্যাশ মেমোরির চেয়ে দ্রুত কাজ করে, কিন্তু টার্মিনাল সক্রিয় থাকার প্রয়োজনে ডেটা হারানো যায়। 3. স্টোরেজ ডিভাইস: স্টোরেজ ডিভাইস কম্পিউটারে তথ্য সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি হার্ড ডিস্ক, সলিড স্টেট ড্রাইভ (SSD), কম্প্যাক্ট ডিস্ক (CD), ডিভিডি, ব্লু-রে ডিস্ক, পেনড্রাইভ, ক্যাসেট টেপ, নেটওয়ার্ক-অ্যাটাচড স্টোরেজ (NAS) ইত্যাদির মধ্যে থাকতে পারে। 4. ইনপুট ডিভাইস: ইনপুট ডিভাইস কম্পিউটারে তথ্য প্রবেশ করানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি কিবোর্ড, মাউস, স্ক্যানার, ডিজিটাইজার, টাচস্ক্রিন, ওয়েবক্যাম, মাইক্রোফোন, বারকোড স্ক্যানার ইত্যাদি হতে পারে। 5. আউটপুট ডিভাইস: আউটপুট ডিভাইস কম্পিউটার থেকে তথ্য প্রদর্শন করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি মনিটর, প্রিন্টার, স্পিকার, প্রজেক্টর, হেডফোন, কিউরার বোর্ড, লেড ডিসপ্লে, প্লটার, ডাটা শোয়ারিং ডিভাইস (DSD) ইত্যাদি হতে পারে। এগুলি কেবলমাত্র কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের কিছু মূল বিষয়। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার আরও অনেক আইটেম এবং তথ্য সংগ্রহ করে, যা উল্লেখ করা হয়নি এখানে।

পরিশেষে

আপনি এই ক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ভাষা, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ফ্রেমওয়ার্ক, ডাটাবেস সিস্টেম, ওয়েব সার্ভার কনফিগারেশন ইত্যাদি সম্পর্কিত ধারণা এবং জ্ঞান অর্জন করতে পারেন। সাথেই থাকে প্রাকটিস করে নতুন ওয়েব প্রজেক্ট তৈরি করে বিভিন্ন টুল ও টেকনোলজি ব্যবহার করে আপনার দক্ষতা উন্নত করতে পারেন। আপনি কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং এ আরও গভীর জ্ঞান অর্জনের জন্য বই, অনলাইন রিসোর্স, বিভিন্ন কোর্স এবং সাধারণত সাথে থাকা নেটওয়ার্কিং সম্পর্কিত প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে পারেন। এগুলি কেবলমাত্র কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের কিছু মূল বিষয়। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার আরও অনেক আইটেম এবং তথ্য সংগ্রহ করে, যা উল্লেখ করা হয়নি এখানে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url